পোস্টটি লিখেছেনঃ প্রথম প্রজন্মের রোবট
এবার টেলিভিশনেও আসবে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ বেশ কিছুদিন আগে শুনেছিলাম আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত টেলিভিশনে ইন্টারনেট ব্যবহারের সবিধা দেবে ।
তারমানে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজিং কম্পিউটার ও মোবাইল ফোনের পাশাপাশি টেলিভিশনেও করতে পারবেন । যত দিন যাচ্ছে,টেলিভিশন দেখার মানুষের সংখ্যা কমে আসতেছে । কারণ সাম্প্রতিক সময়ের টেলিভিশনের প্রোগামগুলো মানুষের খুব একটা পছন্দ হচ্ছে না !
যদিও একটি আশ্চর্যজনক ঘটনা হচ্ছে , শীতকালীন অলিম্পিক ও গ্র্যামি এ্যাওয়ার্ডের সময় অধিক সংখ্যক মানুষ টেলিভিশন দেখে ! এবং টেলিভিশন দেখতে দেখতে তারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে,বানিজ্যিক আলোচনা করে,পরিবার পরিজনদের খবর নেয় ।
মিটস(ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিস) রিসার্চ ল্যাব কিছু যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে । বেশ কয়েক বছর ধরে তারা সোশ্যাল টিভি নেটওয়ার্ক তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে । এই গবেষণায় দায়িত্বরত কর্মকর্তার নাম হচ্ছে মারি জোসে মন্টেপিট । তিনি চেষ্টা করছেন বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ টেলিভিশন দেখতে দেখতেই একজন আরেক জনের সাথে টেলিভিশনের প্রোগ্রামগুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারে,প্রদর্শিত বিজ্ঞাপন নিয়ে আলোচনা করতে পারে এবং টেলিভিশন দেখার আনন্দ তার থেকে অনেক দূরে অবস্থানরত পরিবার পরিজনদের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে পারে । বাইরের দেশগুলোতে টেলিভিশন চ্যানেলের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্ম-কর্তারা বাড়ি বাড়ি কর্মচারী পাঠিয়ে চ্যানেলের প্রোগ্রাম এবং গুনগত মান সম্পর্কে যে জরিপ চালাতেন,সোশ্যাল টিভি নেটওয়ার্কিং চালু হলে এই কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে। যদিও ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী ব্রডব্যান্ড কোম্পানি এবং বিভিন্ন কেবল কোম্পানি প্রায় ২০ বছর ধরে ছোট পরিসরে এই সেবা প্রদানের চেষ্টা চালিয়ে আসছে । কিন্তু এই সেবা ছিল বড় স্ক্রিনের টেলিভিশন এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের জন্য।সোশ্যাল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক চালু হলে তৈরি হবে ইউটিউবের মতন অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল এবং একজন ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত ভিডিও চিত্র ঐ ধরনের চ্যানেলে প্রচার করতে পারবে।টেলিভিশনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বন্ধু হওয়া যাবে দূর-দূরান্তের মানুষের সাথে এবং টেলিভিশন স্ক্রিনে লিখিত বার্তা পাঠানো যাবে । কোন বন্ধু যদি নির্দিষ্ট কোন বন্ধুকে টেলিভিশনে কোন প্রোগ্র্যাম দেখার আমন্ত্রণ জানায়,সময়সূচী অনুযায়ী সেই আমন্ত্রণ বার্তা টেলিভিশন স্ক্রিনে দেখা যাবে।অনেক কথাই হল,এখন আসল কথা হচ্ছ এই বাংলাদেশে কবে চালু হবে এমন সুবিধা?যেখানে ইন্টারনেট সেবা নিতে গেলে অনেক খরচ পড়ে।সেই দেশে কবে চালু হবে সোশ্যাল টিভি নেটওয়ার্ক?
এবার টেলিভিশনেও আসবে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ বেশ কিছুদিন আগে শুনেছিলাম আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত টেলিভিশনে ইন্টারনেট ব্যবহারের সবিধা দেবে ।
তারমানে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজিং কম্পিউটার ও মোবাইল ফোনের পাশাপাশি টেলিভিশনেও করতে পারবেন । যত দিন যাচ্ছে,টেলিভিশন দেখার মানুষের সংখ্যা কমে আসতেছে । কারণ সাম্প্রতিক সময়ের টেলিভিশনের প্রোগামগুলো মানুষের খুব একটা পছন্দ হচ্ছে না !
যদিও একটি আশ্চর্যজনক ঘটনা হচ্ছে , শীতকালীন অলিম্পিক ও গ্র্যামি এ্যাওয়ার্ডের সময় অধিক সংখ্যক মানুষ টেলিভিশন দেখে ! এবং টেলিভিশন দেখতে দেখতে তারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে,বানিজ্যিক আলোচনা করে,পরিবার পরিজনদের খবর নেয় ।
মিটস(ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিস) রিসার্চ ল্যাব কিছু যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে । বেশ কয়েক বছর ধরে তারা সোশ্যাল টিভি নেটওয়ার্ক তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে । এই গবেষণায় দায়িত্বরত কর্মকর্তার নাম হচ্ছে মারি জোসে মন্টেপিট । তিনি চেষ্টা করছেন বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ টেলিভিশন দেখতে দেখতেই একজন আরেক জনের সাথে টেলিভিশনের প্রোগ্রামগুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারে,প্রদর্শিত বিজ্ঞাপন নিয়ে আলোচনা করতে পারে এবং টেলিভিশন দেখার আনন্দ তার থেকে অনেক দূরে অবস্থানরত পরিবার পরিজনদের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে পারে । বাইরের দেশগুলোতে টেলিভিশন চ্যানেলের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্ম-কর্তারা বাড়ি বাড়ি কর্মচারী পাঠিয়ে চ্যানেলের প্রোগ্রাম এবং গুনগত মান সম্পর্কে যে জরিপ চালাতেন,সোশ্যাল টিভি নেটওয়ার্কিং চালু হলে এই কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে। যদিও ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী ব্রডব্যান্ড কোম্পানি এবং বিভিন্ন কেবল কোম্পানি প্রায় ২০ বছর ধরে ছোট পরিসরে এই সেবা প্রদানের চেষ্টা চালিয়ে আসছে । কিন্তু এই সেবা ছিল বড় স্ক্রিনের টেলিভিশন এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের জন্য।সোশ্যাল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক চালু হলে তৈরি হবে ইউটিউবের মতন অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল এবং একজন ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত ভিডিও চিত্র ঐ ধরনের চ্যানেলে প্রচার করতে পারবে।টেলিভিশনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বন্ধু হওয়া যাবে দূর-দূরান্তের মানুষের সাথে এবং টেলিভিশন স্ক্রিনে লিখিত বার্তা পাঠানো যাবে । কোন বন্ধু যদি নির্দিষ্ট কোন বন্ধুকে টেলিভিশনে কোন প্রোগ্র্যাম দেখার আমন্ত্রণ জানায়,সময়সূচী অনুযায়ী সেই আমন্ত্রণ বার্তা টেলিভিশন স্ক্রিনে দেখা যাবে।অনেক কথাই হল,এখন আসল কথা হচ্ছ এই বাংলাদেশে কবে চালু হবে এমন সুবিধা?যেখানে ইন্টারনেট সেবা নিতে গেলে অনেক খরচ পড়ে।সেই দেশে কবে চালু হবে সোশ্যাল টিভি নেটওয়ার্ক?
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন